Pore Paoa Sholo Aana is a satirical take on the discrimination brought about by the hierarchy of class poised as a comical play that can be enjoyed by the whole family.
The story is set in a village near a small town where class discrimination in the society is still prevalent. A rich zamindar exploits his three servants. Things take a comical turn when Panu, one of his servants, holds a lottery ticket which wins a huge sum of money. The story humorously shows how Panu then holds the power as everyone from the local police to his master try to convince him to give them the ticket.
It was the time when East Pakistan was under Ayub Khan’s rule. In a locality in Dhaka, Osman lives in a tiny shack owned by the usurer Rahmatullah, obsequious to the rulers. The rest of his family are all in India. Rootless but educated Osman also has a respectable job of his own. The lonely Osman comes in contact with the other tenants of his locality in the event of a death. Tormented by the oppressive measures of the tyrant government, the East Pakistanis are then trembling in pent up rage. The atmosphere all around is charged with meetings, processions, frenzied protests and slogans. Khijir, the mechanic in Alauddin’s garage, Osman’s leftist friend Anowar, the experience of being witness to a police brutality — all these affected Osman’s mind moulded by middle class sentiments. He wants to break free from his middle-class cell again and again, but fails to do so. All his protests and desire for revenge frequent his dreams but these never get realized. His feelings for neighbour girl Ranu also remain unexpressed. Osman gets moved by the collective public rage against the army and the tyrant government as well as by the fight of the uneducated, unknown Khijir in the background of public unrest. His suppressed desire to be a part of the procession, turns him mad. Killed by army shooting, Khijir keeps on visiting Osman’s dream and ultimately it is only Osman who responds to Khijir’s call. He now breaks open that middle-class cell in which his entire identity — body, mind, beliefs, rituals,— had been developed. And at that time, the “rebel” Anowar is sleeping unperturbed inside the pleasant shelter of a mosquito net on Osman’s bed.
পূর্ব পাকিস্তানে তখন আইয়ুব শাহীর রাজত্ব। ঢাকা শহরে, ক্ষমতাসীনদের কাছে কুর্ণিশকারী মহাজন রহমতউল্লার মহল্লার খুপরি ঘরই ওসমানের ঠিকানা। বাড়ির সবাই ভারতে। ছিন্নমূল, লেখাপড়া জানা ওসমান একটি সম্মানজনক চাকরীও করে। মহল্লায় বসবাসকারী অন্যান্য ভাড়াটে বাসিন্দাদের সঙ্গে নিঃসঙ্গ ওসমানের প্রথম যোগাযোগ ঘটে একটি মৃত্যুকে কেন্দ্র করে। স্বৈরাচারী সরকারের দমন পীড়ণে অতিষ্ঠ পূর্ব পাকিস্তানবাসী তখন ফুঁসছেন। চারিদিকে মিটিং মিছিল উত্তাল প্রতিবাদ স্লোগান। আলাউদ্দিনের গ্যারেজের কর্মচারী খিজির, ওসমানের বামপন্থী বন্ধু আনোয়ার, চোখের সামনে ঘটমান পুলিশী জুলুম — এসবের আঁচ এসে লাগে ওসমানের মধ্যবিত্ত মনেও। ভেঙে বেরিয়ে আসতে চায় সে বারবার তার মধ্যবিত্ত কোটর থেকে। পারে না। তার সমস্ত প্রতিবাদ, প্রতিহিংসার আকাঙ্ক্ষা কেবলই ফিরে ফিরে আসে তার স্বপ্নে, বাস্তবায়িত হয় না মোটেই। এমনকি প্রতিবেশী রাণুর প্রতি ওসমানের প্রেমও অনুচ্চারিত থেকে যায়। সৈন্যবাহিনী ও স্বৈরাচারী সরকারের বিরুদ্ধে উত্তাল গণরোষ ও অগণন মানুষের আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে অশিক্ষিত পরিচয়হীন খিজিরের লড়াই সংগ্রাম নাড়া দিয়ে যায় ওসমানকে। মিছিলে যোগ দেবার অবদমিত ইপ্সায় সে পাগল হয়ে যায়। মিলিটারির গুলিতে নিহত খিজির ফিরে আসে ওসমানের স্বপ্নে এবং শেষপর্যন্ত এই ওসমানই পারে খিজিরের ডাকে সাড়া দিতে। মধ্যবিত্তের যে-কোটরে এতদিন লালিত হয়েছে তার শরীর মন সংস্কার আচার — সেই কোটর ভেঙে সে বেরিয়ে আসে। ‘বিপ্লবী’ আনোয়ার তখন ওসমানের চৌকিতে চারকোণা মশারীর মধ্যে নির্বিঘ্নে ঘুমোচ্ছে।
After his car breaks down, Gerardo Escober, a lawyer, who has just been chosen to head the Commission that will investigate the crimes of the earlier regime in Chile, is rescued by a doctor, Roberto Miranda. However, Paulina, Gerardo’s wife recognizes in the sound of the doctor’s voice another man — the one who raped and tortured her as she lay blindfolded in an army detention centre some years before. A shocking tale of retribution and revenge, “Meyeti” is a psychological thriller about Paulina’s diligent search for justice at any cost. She has been unable to break free of the painful memories of her past. Through a chance encounter she may have stumbled upon the very man who had tormented her.
The protagonist of this play, Dr. Nihar Bose, is a psychiatrist. He runs a mental home, named HAPPY MINDS.
The inmates are suffering from two broad problems. Memory, and the lack of it. Some suffer from amnesia, they cannot remember anything. They are in deep grief but cannot remember the reason for such grief. Some others are in a trauma because they have experienced immense mental tragedy, and are not being able to forget those. Some also suffer from hallucinations.
Nihar attempts to probe deep into this jungle of mental intricacies, to find a solution that would make his patients feel happy in spite of everything.
The basic intention of the play is to search for happiness for all.
ধর্ম এবং ধর্মরাজনীতির উর্ধ্বে মানবতা ও বন্ধুত্বের জয়গান এই নাট্যের উপজীব্য বিষয়। নাটের প্রধান চরিত্র ইচ্ছে, একটি তরুণী বালিকা, যে আসলে মান ও হুঁশ যুক্ত প্রতিটি মানুষের মত মানুষের মনের ভিতরকার একটি সুপ্ত ইচ্ছের রূপক।
যে ইচ্ছে জাতি ধর্ম বর্ণের ক্ষুদ্র গণ্ডিকে গুঁড়িয়ে দিয়ে জয়গান গায় শুধুমাত্র ভালোবাসার। অপার স্নেহ ও সখ্যতার বিশ্বাসে যে ভেঙে দিতে চায়, পুরুষতান্ত্রিক বেড়াজাল। কিন্তু তার জন্য সে বেছে নেয় একটি চরমপন্থা। তার অন্য কোন উপায়ও থাকে না অবশ্য।পাশে পেয়ে যায় আর এক বন্ধুকে। গাওয়া হয় একটি অসমাপ্ত প্রেম কাব্য।
প্রকৃতিপ্রেম-মায়াভরা চোখ বা স্নিগ্ধ সরলতার সাথে কৃত্রিম-আত্মকেন্দ্রিক শহুরে জীবনের এই লড়াইয়ে শেষমেষ কে যেতে?ইচ্ছের গাছ কি নিজে মুড়িয়ে যায় নাকি সে ডানা মেলে আকাশে? এ’সবরেই উত্তর পাওয়া যায় এই নাট্যটিতে।
This play is about Indu, who is a person as well as a representative of the women’s society. She is well rooted in tradition but knows where to draw the line and has the power to stand against them. The conflict between tradition and breaking it creates a firm ground for finding some other way.
This play is a journey of a woman as well as of our society. Men are still at the centre of the society, but women are challenging them again and again to establish their status. Indu is an example of that challenge, though it is of one individual, it becomes the universal story of everybody.
This journey of conflict between individual and society raises many questions. These questions are topical as well as timeless, carving out the conflict between idealism and reality; it connects us with Indu in such a way that we start seeing it happening around us.
Utpal Dutt’s Tiner Talwar is nothing short of a milestone in the history of Bengali theatre. The play was his tribute to “those wonderful people – who did not obey any rules of the leper society, who were humiliated and insulted by the society.” After more than 50 years since its first show at Rabindra Sadan, Suman Mukhopadhyay is all set to bring the magic of Tiner Talwar once again.
In the play, Utpal Dutt paid tribute to the theatre artistes of the 19th century. The tumultuous times of the 19th century form the backdrop of this play. Bengali society has reached the nadir of cultural degeneration. The play states anti-establishment when 53 years later, we reached at a shocking and disconcerting juncture in Indian history in today’s context.
কলের বাঁশী (মিলস কল) মহান ভাস্কর রামকিঙ্কর বেইজের বিশিষ্ট ভাস্কর্যগুলির মধ্যে অন্যতম। হাওড়া সৃজন প্রযোজিত রামকিঙ্করের জীবনের উপর নাটকের স্কেচ। লেখক ও পরিচালক সুদীপ ঘোষাল নাপিত চণ্ডীচরণের ছেলের বিবর্তন বর্ণনা করেছেন, কীভাবে সাধারণ নাপিতের ছেলে হয়েও বিশ্বভারতীর একজন ভাস্কর অধ্যাপক হয়ে ওঠেন। তার সৃষ্টি প্রায়শই গুরুদেব এবং মহান শিক্ষক স্যার নন্দলাল বসুর তত্ত্বাবধানে ও চিন্তাধারায় উচ্চশিক্ষার মূর্ত প্রতীক হিসাবে বিবেচিত হয়। এটা শুধু একটি জীবনী নয় এটি নিয়তির এক অমোঘ লড়াই।
বিশ্বভারতীতে রামকিঙ্কর বেইজের জীবনের উত্থান-পতন, রবীন্দ্রনাথ ও আশ্রমের অন্যান্য সদস্যদের সাথে সম্পর্ক, বাস্তবতার মূর্তিতে কীভাবে স্বপ্ন আসে তা আমরা এখানে দেখতে পাই,এমনকি একজন শিল্পীর দৃষ্টিভঙ্গিতে নারীর অভ্যন্তরীণ অনুভূতিও এখানে আঁকা হয়েছে। রামকিঙ্কর রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়ের প্রতি শ্রদ্ধায় নতজানু ছিলেন,কারন তিনিই তাকে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন যা খুব শৈল্পিকভাবে স্কেচ করা হয়েছে।
এই নাটকটি কিছু সামাজিক ও প্রশাসনিক শক্তির আবদ্ধতার উপরও আলোকপাত করে, কীভাবে তাকে সেই দিনগুলিতে তার সেরা সৃষ্টি “কঙ্কালি তলার পথে” তৈরি করতে বাধা দেওয়া হয়েছিল। তার শেষ দিনটা কেমন ছিল সেটাও এখানে প্রতিফলিত হয়েছে।
পারিবারিক পটভূমির কারণে রামকিঙ্করের জীবন মোটেই মসৃণ ছিল না এমনকি উচ্চ শিক্ষারও সুযোগ ছিল না, কিন্তু শুধুমাত্র তার ইচ্ছাশক্তির উপর নির্ভর করে তিনি বিশ্বভারতীতে শিল্পকলার অধ্যাপক হয়ে ওঠেন। ব্যক্তিগত জীবনে রাধির সাথে তার সম্পর্ক ছিল, তিনি তাকে বিয়ে করেননি তবে নায্যামূল্য দিতে ভোলেননি, যখন তিনি গুরুতর অসুস্থ ছিলেন তখন তিনি তার চিকিৎসার জন্য এসএসকেএম হাসপাতালে-কলকাতা ভর্তি হয়েছিলেন, সেই সময়েও আশ্রম ছেড়ে যেতে অস্বীকার করেন। বিশ্বভারতীর ও তার সেরা ছাত্র সত্যজিৎ রায়কে শান্তিনিকেতনে ফিরে আসতে সাহায্য করার জন্য ডেকেছিলেন। তার মৃতদেহ শান্তিনিকেতনে ফিরে আসে চরম বিষন্নতায়।
মিঃ সঞ্জীব সরকার রামকিঙ্করের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন। শুধু অভিনয়ই নয়, প্রতিটি দৃষ্টিকোণে তিনি জীবনের এক একটি ভিন্ন আঙ্গিক তৈরি করেন, সরকারের চিন্তা করার ক্ষমতা এমন একটি তরঙ্গ তৈরি করে যে নাটকটি সমস্ত দর্শকের মন আলোকিত করে। তিনি সম্পাদনার দায়িত্বও নেন। বিখ্যাত অভিনেতা সঞ্জীব সরকারকে কৃতজ্ঞতা ও স্যালুট।তিনি শুধু এই নাটকের অভিনেতাই নন একজন অভিভাবকও বটে।
Hindi Play “Chauthi Cigarette” is a delusion of fulfillment faced by ours society’s middle class in the current scenario where the middle class man tries to be happy by creating temporary solutions to his wants and ignores his actual needs. He impersonates the upper class and tries to live a luxurious life which inturn results in his eventual downfall.
The play opens with the Protagonist Vireshwar, a 60-year-old writer who has been struggling with the hardships of life, be it his professional life or his personal. Opportunity knocks when his long-forgotten classmate Samrendu, who is now a famous industrialist, coincidentally turns up, only to offer him a deal that puts Vireshwar in a dilemma.
Will Vireshwar accept the deal that is against his morals or will he continue to live a struggle but morally secure life?
The play encompasses two completely different locations/scenarios, one being a light-hearted, fun-loving family drama that includes ample humor and the other being a more serious office setup.
Chauthi cigarette, written by the renowned playwright Yogesh Tripathi, is a play that has been rewarded the very prestigious Mohan Rakesh award 2019.
